✅বালাচাও এর বৈশিষ্ট্যঃ
বালাচাও হচ্ছে এক প্রকার “রেডি টু ইট” সুস্বাদু ও মুখরোচক একটি খাবার। অনেকে সেটাকে ভর্তা বলে থাকে। যা মুলত চিংড়ি, পেয়াজ , রসুন,শুকনো মরিচ ও মশলার একটি মিশ্রণ। এটা ছোট থেকে বড় সবাই পছন্দ করে। বালাচাও হচ্ছে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের একটি জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী খাবার। এতে কোন প্রকার রান্নার ঝামেলা থাকে না। শুটকি প্রেমী যারা আছেন তাদের কাছে খুবই পছন্দের একটি খাবার বালাচাও।
✅বালাচাও এর উপকরণঃ ধুলাবালি ও কেমিকেলমুক্ত ছোট চিংড়ি শুঁটকি, দেশি পেঁয়াজ ও রসুনের ব্রেস্তা সাথে খাঁটি সরিষার তেল সহ স্পেশাল কিছু মশলার সমন্বয়ে ঘরোয়া ভাবে তৈরি করা হয়।
✅যেভাবে আপনি মজাদার বালাচাও খেতে পারেনঃ
গরম ধোয়া ওঠা সাদা ভাতের বালাচাও সাথে খেতে পারেন।
বৃষ্টির দিনে ল্যাটকা খিচুড়ি/ জাউ খিচুড়ি/ নরম খিচুড়ি বা ভূনা খিচুড়ির সাথে মজাদার বালাচাও দিয়ে চাটনি বা ভর্তা বানিয়ে খেতে পারেন।
আড্ডা দেওয়ার সময় চানাচুরের মতো সরাসরি মজাদার চিংড়ি বালাচাও খাওয়া যায়।
আলু ভর্তার সাথে বালাচাও মিশ্রনে দারুণ স্বাদ বেড়ে যায়।
বিকেলের নাস্তার সময় মুড়ি মাখার সাথে বালাচাও মাখিয়ে খাওয়া যায়।
মজাদার চিংড়ি বালাচাও শুকনো খাবার হিসেবে খাওয়া যায়। তবে স্বাদ বাড়ানোর জন্য সাথে ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, কাচাঁমরিচ কুচি ও খাঁটি সরিষার তেল যোগ করে নিতে পারেন।
যে কোন ধরনের রান্না করা বা ভাজা শাকের সাথে বালাচাও ব্যবহারে দারুণ স্বাদ পাওয়া যায়।
বালাচাও সাথে থানকুনি পাতার সংমিশ্রনে অসাধারণ মজাদার স্বাদ পাওয়া যায়।
বেগুন ভর্তায় বালাচাও সংমিশ্রনে স্বাদ দ্বিগুণ হয়ে যায়।
আবার অনেকেই টিভি দেখতে দেখতে চানাচুর হিসেবে মজাদার চিংড়ি বালাচাও খেয়ে শেষ করে ফেলে।
মনে রাখবেন শুঁটকি ঘর-কুয়াকাটা র এই চিংড়ি বালাচাও ডেলিভারি ম্যানের সামনে অল্প পরিমাণ খেয়ে চেক করে গ্রহণ করতে পারবেন,,
পছন্দ না হলে সাথে সাথে রিটার্ন একটাকাও পেমেন্ট করতে হবে না।
যে কোন প্রয়োজনে ফোন করুন 01721194788
ধন্যবাদ।
Reviews
There are no reviews yet.